বাংলায় সেক্স টিপস

জানার আছে অধিকার

মেয়েদের যৌনতা নিয়ে কিছু তথ্য

ছেলেরা মেয়েদের যৌনতা নিয়ে খুব কম তথ্য জানে। যাহোক সবার সুবিধার্থে কিছু তথ্য দিলামঃ

 
১. মেয়েদের যৌন চাহিদা ছেলেদের ৪ ভাগের এক ভাগ। কিশোরী এবং টিনেজার মেয়েদের যৌন ইচ্ছা সবচেয়ে বেশী। ১৮ বছরের পর থেকে মেয়েদের যৌন চাহিদা কমতে থাকে, ৩০ এর পরে ভালই কমে যায়।
২. ২৫ এর উর্দ্ধ মেয়েরা স্বামীর প্রয়োজনে যৌনকর্ম করে ঠিকই কিন্তু একজন মেয়ে মাসের পর মাস যৌনকর্ম না করে থাকতে পারে কোন সমস্যা ছাড়া।
৩. মেয়েরা রোমান্টিক কাজকর্ম যৌনকর্ম চেয়ে অনেক বেশী পছন্দ করে। বেশীরভাগ মেয়ে গল্পগুজব হৈ হুল্লোর করে যৌনকর্মর চেয়ে বেশী মজা পায়।
৪. মেয়েরা অর্গ্যাজম করে ভগাংকুরের মাধ্যমে, মেয়েদের অর্গ্যাজমে কোন বীর্য বের হয় না। তবে পেটে প্রস্রাব থাকলে উত্তেজনায় বের হয়ে যেতে পারে। মেয়েদের “বীর্যপাত” বলে কিছু নেই। কেউ যদি দাবী করে তাহলে সে মিথ্যা বলছে।
৫. ভগাংকুরের মাধ্যমে অর্গ্যাজমের জন্য সেক্সের কোন দরকার নেই।
৬. যোনিতে পেনিস ঢুকালে মেয়েরা মজা পায় ঠিকই কিন্তু অর্গ্যাজম হওয়ার সম্ভাবনা ১% এর চেয়েও কম।
৭. লম্বা পেনিসের চেয়ে মোটা পেনিসে মজা বেশী। লম্বা পেনিসে বেশীরভাগ মেয়ে ব্যাথা পায়।
৮. মেয়েদের যোনির সামান্য ভেতরেই খাজ কাটা গ্রুভ থাকে, পেনিসের নাড়াচাড়ায় ঐসব খাজ থেকে মজা তৈরী হয়। এজন্য বড় পেনিসের দরকার হয় না। বাচ্চা ছেলের পেনিসও এই মজা দিতে পারে।

December 2, 2012 Posted by | Uncategorized | , , , , , , , , , , , , , , , , , , | Leave a comment

যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধির উপায়

১। কামশাস্ত্র অধ্যাপকরা বলেন, ধুতুরা, কালো মরিচ ও পিপুল সমপরিমাণ একত্রে গুঁড়া করবে। তাপর সমপরিমাণ মুধুর সঙ্গে একত্রে মিশিয়ে মলম করবে। এই মলম লিঙ্গ মুণ্ডে লাগিয়ে পরে তাহা পরিষ্কার করে ফেলতে হয়। এখন এই পুরুষ যে নারীর সঙ্গে সঙ্গমে ব্রতী হবে, সে নারী, এ পুরুষ ব্যতীয় অন্য কোন পুরুষকে পছন্দ করবে না। সঙ্গমও দীর্ঘস্থায়ী হয়।
২। ঝড়ে ফেলে যাওয়া গাছের তেজ পাতা, শবের মাথার পুড়ে যাওয়া অবশিষ্টাংশ ও ময়ূরের অসি’ এক সঙ্গে বেঁটে গুঁড়া করবে। এই গুঁড়া যদি নারী পুরুষের পায়ে, কিংবা পুরুষ নারীর মাথায় মেখে দিতে পারে, তা হলে ঐ পুরুষ বা নারী অবশ্যই বশীভূত হবে।
৩। যদি কোন স্ত্রী লোক শকুনের স্বাভাবিক মৃতদেহ সংগ্রহ করে শুকিয়ে গুড়ো করে নেয়। তারপর সেই গুঁড়ো মধুর সহিত মিশিয়ে ্লানের পূর্বে আপন অঙ্গে মর্দন করবে। কয়েক দিন এর রকম করলে বাঞ্ছিত পুরুষ অবশ্য তার বশীভূত হবে। ইহাতে প্রেম ভালবাসা সুদৃঢ় হয়।
৪। যদি কোন লোক সুনুহ (Cuphortra Nellifolia) গাছের শিকড় ও গন্ড (acacic catechu) গাছের পল্লব মিশিয়ে বিশুদ্ধ গন্ধক সহ Red Arsenic -এ সাত বার ডোবাবে ও সাত বার শুকোবে। তারপর ঐ গুড়ো মধুর সহিত মিশিয়ে প্রলেপ দেবে। ইহার পর সে যে নারীর সহিত সুরত কার্যে রত হবে সে নারী চিরদিন এই পুরুষের দাসী হ’য়ে থাকবে।


৫। কোনও শিংশপা (শিশু) গাছে একটি ফুটো করবে (যেখান থেকে পাতা গজিয়েছে এমন জায়গা)। শেষে ঐ ফুটাতে আম্রফলের আঁটির তেল কতকগুলি বচার (বচের) (Acorus calamus) খণ্ড দিয়ে ফুটো বন্ধ করে দিতে হবে। ছয় মাস পরে, ঐ দ্রব্যগুলি ফুটা খুলে বের করতে হবে। তারপর এ দিয়ে একটি মলম তৈরী করতে হবে। ঐ মলম যদি কোনও পুরুষ তাহার সমস্ত অঙ্গে প্রলেপ লাগায়, তাহা হলে সে দেবতার মত দেখতে সুন্দর হয় এবং সমস্ত নারীর মনাকর্ষণ করতে পারে।
৬। উদর্‌ কিডল (Phascolus Radiatus) তার ভূষি না বাদ দিয়ে, পরিষ্কার করে, ভেজে নেবে ও গো দুগ্ধে ইহা স্‌দ্িধ করতে হয়। তারপর ইহা অর্ধেক ঝোলে (soup) পরিণত করে তাহা মধু ও ঘৃতে মিশ্রিত করতে হয়। কামসূত্ররূপী অধ্যাপকগণ বলেন, ইহা ভোজন করলে পুরুষকে বহু নারীর সঙ্গে সুরতে ক্ষমতাশালী করে তোলে।

৭। ভিদারি এবং স্বায়ংগুপ্তর শিকড় এক সঙ্গে গুঁড়া করে ময়দার সহিত মিশিয়ে চিনি, মধু ও ঘৃতের সহিত মিশিয়ে লেচি তৈরি করতে হয়। ইহা হতে পিষ্টক তৈরী করে খেতে হবে। ইহা খেলে একসঙ্গে বহু নারীর সহিত সুরত কার্য করতে সক্ষমতা লাভ করে।
৮। চাউল, চটক (চড়ুই পাখীর) ডিম্বের সহিত চটকে তারপর শুষ্ক করতে হবে। পরে দুগ্ধে সিদ্ধ করে পায়েসে পরিণত করতে হবে। এই পায়স মধু এবং ঘৃতের সহিত মিশিয়ে খেলে সুরতে যথেষ্ট শক্তি দান করে।
৯। সিসেমাম্‌ (sesamum) বীজের খোসা ছাড়িয়ে, চাতক পাখির ডিমের সহিত মিশ্রিত করতে হবে। পরে শুষ্ক করে নিতে হবে। তারপর শৃঙ্গাটক, কেসুর ও স্বয়ংগুপ্ত বীচির সহিত মিশ্রিত ক’রে ময়দা বা আটায় মিশিয়ে দুগ্ধ এবং ঘৃতে সিদ্ধ করতে হবে। এই সুপ (soup) তৈরী করতে হবে। ইহা সেব করলে বীর্য কামশক্তি ও দীর্ঘ জীবন লাভ করে।
১১। শতভরি, (asparagus saaramantosus) এবং গোক্ষুর গাছের ছালের রস গুড়ের সহিত মিশ্রিত করে, পিপুল ও দারুচিনি গুঁড়া করে মেশাবে। গোদুগ্ধ ও ভেড়ার ঘৃত দিয়ে সিদ্ধ করে চাটনী তৈরী করতে হবে। পুষ্যা নক্ষত্রের সঙ্গে যে দিন চন্দ্রের মিলন হয়, সেই দিন থেকেই ইহা খেতে আরম্ভ করতে হয়। ইহাও খুবই শক্তি বর্ধক বীর্য প্রসবক।
১২। সমান ভাগ শতভরি, গোক্ষুর এবং শ্রীপর্নি ফল নিতে হবে। তাহা জলে সিদ্ধ করতে হবে। যখন মাত্র সিকি ভাগ থাকবে, তখন আগুন থেকে নামাবে। ইহা পুষ্যা নক্ষত্র যুক্ত চন্দ্রের দিনে খেতে হয়। ইহা খেলে শরীরে বীর্য ও গুণ বাড়তে দেখা যায়।
১৩। গোক্ষর এবং বার্লি সমান বাগে মিশাবে। প্রত্যেক দিন সকালে ঐ মিশ্রিত দ্রব্যের ক্কথ এক পলা করে খেলে ইহাতে বুদ্ধি, আয়ু এবং রতি শক্তি বৃদ্ধি পায়।
এ সকল ব্যবস্থা আয়ুর্বেদ, অর্থববেদ এবং তর্কশাস্ত্র হ’তে গৃহীত হয়েছে। তবে এ সকল উপাদান খেতে হলে, শরীরে যাহাতে কোনও ক্ষতি না হয়, এমনভাবে খেতে হবে।
আধুনিক যুগে উপরোক্ত উপাদান, পর্বত অরণ্য ইত্যাদি স্থান থেকে সংগ্রহ করা খুবই দুষ্কর। শুধু-যে সকল বস্তু মহর্ষি বাৎস্যায়ন সকল বেদ ও তন্ত্রশাস্ত্র হ’তে উল্লেখ করেছেন, তাই আমরা লিখলাম।

রতি কার্যে নানাবিধ ব্যবস্থা
যে সকল পুরুষ রতিকার্য করে নারীর কাম উত্তেজনা শান্ত করতে পারে না তাহাদিগের উচিত আয়ুর্বেদ, অথর্ব বেদ ও তন্ত্রশাস্ত্র হতে উদ্ধৃত উপাদান ব্যবহার করা।
তাহাদিগের কর্ত্তব্য, সুরত আরম্ভ করবার আগে, নারীর যোনিরন্ধ্রে আপনার দ্বিতীয় ও তৃতীয় করাঙ্গুলি একত্রিত করে তাহার দ্বারা ইহা সুগম করে নেওয়া। পরে ঐ নারীর রস্তক্ষয় আম্ভ হবার মত হবে তখন আপনার লিঙ্গ মুন্ড যোনিতে প্রবেশ করিয়ে দেবে। এইভাবে নারীর যৌন কন্ডুয়ন নিবারিত হতে পারে.
আরো নতুন কিছু জানতে ঘুরে আসুন বিডি সেক্স সল্যুশন

December 2, 2012 Posted by | Uncategorized | , , , , , , , , , , , , , , , , , , | Leave a comment

ভায়াগ্রা এবং যৌনতা নিয়ে সাধারণ কিছু প্রশ্নত্তর

যৌন আচরণ এবং ভায়াগ্রা এ নিয়ে আমাদের সমাজে এবং উন্নত রাষ্ট্রগুলোতেও অনেক ভুল ধারণা, কুসংস্কার ইত্যাদি প্রচলিত রয়েছে। প্রায়শ এগুলো আমরা একজন আরেকজনকে লজ্জা, অস্বস্তিবোধ এবং কতক সামাজিক রীতিনীতির কারণে জিজ্ঞেস করতে পারি না। কিন্তু এ প্রশ্নগুলো আমাদের মনে প্রায়শ বিরাজ করে। উল্লেখ থাকে যে, এসব প্রশ্নোত্তরগুলো প্রাপ্ত বয়স্কদের জানা উচিত। ভায়াগ্রা এবং যৌনতা বিষয়ক তাই প্রচলিত কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর সোজা সাপটাভাবে পাঠকদের যৌনজ্ঞান বাড়ানোর উদ্দেশ্যে আমরা নিম্মে আলোচনা করলাম।

প্রশ্ন : ভায়াগ্রা কি এবং এটি কিভাবে কাজ করে?

উত্তর :- ভায়াগ্রা একটি ট্রেড নেম বা ড্রাগের রাসায়নিক নামাকরণ। এর মূল উপাদান হলো সিলডেনাফিল সাইট্রেট। এটি আকস্মিকভাবে আবি®কৃত হয়েছিল। এর মূল কাজ পেনিসে বা লিঙ্গের উত্থানের সাথে সম্পর্কিত। প্রাথমিক পর্যায়ে এটি হার্ট ডিজিজের ওষুধ হিসেবে পরীক্ষা করা হয়েছিল এবং আশাপ্রদ কোনো ফল পাওয়া যায়নি। কতক গবেষক এসকল ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল পরিচালনার সময় তাদের রোগীদের ইরেকশনের ব্যাপাটির বা যৌনভাবে যারা অক্ষম তাদের লিঙ্গ উত্থানের ব্যাপাটির হঠাৎ করে পর্যবেক্ষণ করে। এভাবেই শুরু হয় ভায়াগ্রা নিয়ে গবেষণার সূচনা।

ভায়াগ্রা মূলত কাজ করে থাকে অনৈচ্ছিক মসৃণ কোষগুলোর শিথিলতার সময়কালকে বাড়ীয়ে এবং পেনিসের যেসকল রক্ত গহ্বর রয়েছে সেগুলোতে রক্ত প্রবাহের
মান উন্নয় করে। অবশ্য এটি ঠিক যে, এটি সাধারণভাবে পেলভিক এরিয়া বা শ্রোণী এলাকাতেও রক্ত সরবরাহ বাড়িয়ে থাকে। গবেষণার শেষের পর্যায়ে যে ফল বেরিয়ে এসেছে তা হলো শতকরা ৮৮ ভাগ পুরুষ যাদের ইরেকশন বা উত্থানজনিত কোনো না কোনো দুর্বলের কারণে যৌনভাবে অক্ষম ছিল তারা যৌন সঙ্গমে ভায়াগ্রা সেবনের ফলে আশাতীত ফল লাভ করেছিল।এদের কতকের আবার লিঙ্গ উত্থানজনিত অবস্থা ধরে রাখতে সমস্যা হতো। উল্লেখ থাকে যে, লিঙ্গ উত্থান কারো কারো ক্ষেত্রে খুব ভালোভাবে হয়ে থাকলেও দেখা গেছে কতক পুরুষের এই উত্থানজনিত অবস্থা ধরে রাখতে সমস্যা হয়। এদের ক্ষেত্রেও ভায়াগ্রা সেবনে এই উত্থানজনিত অবস্থানকালীন সময় অনেক দীর্ঘায়িত হয়েছে ফলে যৌনানন্দ অনেক বাড়ে।

প্রশ্ন :- ভায়াগ্রা নিয়ে কি কি দুশ্চিন্তা রয়েছে?

উত্তর :- সাধারণ ভাষায় বলতে গেলে ভায়াগ্রার মূল জটিলতা হলো হার্টে কোনো অসুখ থাকলে এবং এটি যদি এমনটি হয়ে থাকে যেজন্য শারীরিক কার্যক্রম পর্যন্ত বন্ধ করে দিতে হয়। এজন্য ভায়াগ্রা সেবনের পূর্বে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ ফিজিশিয়ানের মাধ্যমে মেডিকেল ইতিহাস এবং সম্পূর্ণ শারীরিক পরীক্ষা- নিরীক্ষা করে নিতে হবে। হার্ট ফেইলিওর, হার্টএ্যমিটাক , স্ট্রোক বা মস্তিষ্কে রক্তক্ষণ, হার্টের মায়োকার্ডিয়ামে ইনফেকশন, খুব বেশি মাত্রায় রক্তচাপ, খুব অল্প মাত্রার রক্তচাপ ইত্যাদি অবস্থায়, এ ওষুধটি স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূূর্ণ এবং তাত্ত্বিকভাবে অনির্দেশয়ান। ফিজিশিয়ান আপনাকে পরীক্ষা- নিরীক্ষার মাধ্যমে দেখবেন আপনার ইরেকশনে সমস্যা হওয়ার পেছনে মূল শারীরিক বা মনোগত কারণ কি এবং সে মতেই তিনি ঠিক করবেন আপনাকে সিলডেনাফিল সাইট্রেট দেবেন কি দেবেন না। ভায়াগ্রা সেবনজনিত আরেকটি মূল জটিলতা হলো আপনি এর সাথে অন্য আর কোনো ড্রাগ বা ওষুধ সেবন করছেন। নানা ধরনের ড্রাগের সাথে ভায়াগ্রার ইন্টারেকশন বা রাসায়নিক ক্রিয়া হতে পারে। এখন পর্যন্ত সব ধরনের ড্রাগের সাথে এর কি ধরনের ক্রিয়া পতিক্রিয়া হয় তা সম্পূর্ণভাবে জানা যায়নি। তবে নাইট্রেটস(জিহ্বার নিচে প্রয়োগযোগ্য গ্লিসারিন টাইনাইট্রেটস ট্যাবলেট, ¯েপ্র, ডাইনাইট্রেটস ইত্যাদির সঙ্গে) জাতীয় ওষুধের সঙ্গে ভায়াগ্রা সেবন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। বাজারে প্রচলিত কতক অর্গানিক নাইট্রেটসের মধ্যে রয়েছে নাইটোগ্লিসারিন, আইসোসরবাইটডাইনাইট্রেটস, নাইটোডুর, নাইটোপেস্ট এবং আইসোবিউটালনাইট্রে নামক কতক ওষুধ। আপনি এগুলোর যে কোনোটি সেবন করতে থাকলে একই সাথে ভায়াগ্রা বা সিলডেনাফিল সাইট্রেট সেবন করলে রক্তচাপ অস্বাভাবিকভাবে এবং অপরিবর্তনীয়ভাবে স্বাভাবিক লেভেলেরা অনেক নিচে নেমে যেতে পারে। এটি যেমন নানাবিধ মেডিকেল অসুস্থতার সৃষ্টি করতে পারে তেমনি দুটি একই সাথে সেবনে মৃত্যুর ঘটনাও অনেক ঘটেছে। যেসকল রোগীরা সিমেটিডিন, ইরাইথ্রোমাইসিন, কেটোকনাজল অথবা ইট্রাকনাজল জাতীয় ওষুধ সেবন করেছেন তাদের এসকল ওষুধের সাথে সিলডেনাফিল সাইট্রেস বা ভায়াগ্রা সেবন করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। ক্লিনিক্যাল গবেষণায় দেখা গেছে যে , ভায়াগ্রা উপরোল্লিখিত ওষুধগুলোর সাথে রাসায়নিকভাবে বিক্রিয়া করে থাকে। একে আমরা ড্রাগ ইন্টারেকশন বলি। তাই আপনি যদি ওপরের কোনো ধরনের ওষুধ সেবন করে থাকেন তবে ডাক্তারকে অবশ্যই অবহিত করবেন।

ভায়াগ্রা নিয়ে এবং এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে যেহেতু নানা গবেষণা হয়েছে তাই অনেকক্ষেত্রে বিরুদ্ধ ফলাফল বা এর কি কি পার্শ্বপতিক্রিয়া হতে পারে তা নিয়ে অনেকের মাঝে দ্বিমত রয়েছে। তবে গড়পড়তা সাধারণভাবে প্রচলিত পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ক্ষেত্রে দেখা যায় শতকরা ১৬ ভাগের মাথাব্যথা , শতকরা ৪ ভাগের ক্ষেত্রে মুখমন্ডল রক্তবর্ণ ধারণা করা এবং শতকরা ৩ ভাগের ক্ষেত্রে দৃষ্টি শক্তিতে সামান্য অসুবিধা পরিলক্ষত হয়েছে। তবে এটা ঠিক যে দৃষ্টিশক্তিজনিত যে সমস্যা দেখা দিয়েছে তা অত্যন্ত সাময়িক এবং অল্প মসয়ের জন্য হয়ে থাকে এবং এটি আস্তে আস্তে ঠিক হয়ে যায়। তবে কারো যদি আগে থেকে রেডিনাল ডিসফাংশন যেমন রেটিনাইটিস পিগমেন্টোসা থেকে থাকে তাহলে ওষুধটি সাবধানতার সাথে সেবন করতে হবে। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো চক্ষুর সাথে জড়িত দৃষ্টি শক্তি সম্পর্কীয় ব্যাপারটি সাধারণত অধিকমাত্রায় ভায়াগ্রা সেবনে হয়ে থাকে। তথাপি এই সমস্যার জন্য ভায়াগ্রা বন্ধ করতে হয়েছে এমন রোগীর সংখ্যা নিতান্তই কম।

কি ডোজে ভায়াগ্রা সেবন করবেন:

বেশিরভাগ রোগীর ক্ষেত্রে ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে প্রতিষ্টিত হয়েছে যে, ৫০ মিঃ গ্রাঃ এর নির্দেশিত মাত্রায় পুরুষের পেনিসের ইত্থান নিশ্চিত হয়েছে এবং এই মাত্রায় খেলে স্বাস্থ্যজনিত ঝুঁকি সবচেয়ে কম। তবে এটি রোগীর বয়স এবং নিচের কতক শারীরিক অবস্থার ওপর নির্ভর করে। রোগীর যদি যকৃত বা লিভার, কিডনি ইত্যাদি কোনো ধরনের কার্যগত সমস্যা দেখা দেয় তবে সিলডেনাফিল সাইট্রেটের ডোজ কমিয়ে ২৫ মিঃ গ্রামে আনা উচিত। আবার অনেক রোগীর ক্ষেত্রে ৫০ মিঃ গ্রাঃ ভায়াগ্রা সেবন ইরেকশনের জন্য যথেষ্ট নাও হতে পারে। সেক্ষেত্রে তার যদি অন্যান্য স্বাস্থ্যজনিত ঝুঁকি না থাকে তবে ডাক্তার সাহেব তার ডোজ বাড়িয়ে ১০০ মিঃ গ্রাঃ পর্যন্ত করতে পারেন। তবে কখনোই ১০০ মিঃ গ্রাঃ এর বেশি ভায়াগ্রা এক সাথে সেবন করা উচিত নয়। এতে করে আপনার তীব্র নিুরক্তচাপ দেখা দিতে পারে যা স্বাস্থ্যের জন্য খুব হুমকিস্বরূপ। আরেকটি কথা বিষেশভাবে প্রনিধানযোগ্য তা হলো ভায়াগ্রা বা সিলডেনাফিল সাইট্রেস একদিন বা ২৪ ঘন্টা সময়ের ভেতরে একেবারে বেশি সেবন করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ তা যে ডোজেই সেবন করা হোক না কেন।

ভায়াগ্রা কখন সেবন করবেন:

ভায়াগ্রা নিয়ে গবেষণার প্রারম্ভিক পর্যায়ে এটি কখন সেবন করা সবচেয়ে বেশি কার্যকর তা নিয়েও দ্বিমত দেখা দিয়েছে। শেষে প্রতিষ্টি হয়েছে যে, যৌন সঙ্গম বা যৌনমিলনের এক ঘন্টা পূর্বে এটি সেবন করা সবচেয়ে বেশি যুক্তিযুক্ত।

ভায়াগ্রা সম্বন্ধে আপনার আর কি জানা উচিত:

যৌনজ্ঞান সম্পর্কীয় বিজ্ঞান ভিত্তিক বই সেক্স গাইডে আমরা এফরোডাইসিয়াক নামে যৌন উদ্দীপক এবং যৌন ইচ্ছা বর্ধক পদার্থ নিয়ে আলোচনা করছি। এখানে জেনে রাখা ভালো ভায়াগ্রা কিন্তু এফরোডাইসিয়াক হিসেবে কাজ করে না। এটি আপনা আপনি সেক্সুয়াল আগ্রহ বাড়াবে না। এটি কোনো সেক্সুয়াল ডিভাইস বা যন্ত্র , উদ্দীপককারী ব¯ত্ত ও নয়। নারী-পুরুষের পারস্পরিক সম্পর্কজনিত নানা বিধ দ্বন্দ্ব যদি থেকে থাকে উভয়ের মাঝে উষ্ণ সন্নিধ্যেও সমঝোতার অভাব যদি পরিলক্ষিত হয় তাহলে স্বাভাবতই যৌন আচরণ চাপা পড়ে যায়। তাই ভায়াগ্রা বা সিলডেনাফিল সেবন করলেই পেনিস ইরেক বা উত্থিত হয়ে যাবে এ ধারণাটি ঠিক নয়। এ কথাটির মূল মানে হল ইন্টাকোর্স বা যৌনসঙ্গমের জন্য যে পরিমাণ যৌন উদ্দীপনাকর যৌন আচরণ সেক্স এবং সেক্স পার্টনারদের করতে হয় তা করা ব্যতীত ইরেকশন বা লিঙ্গ উত্থান সম্ভব নয়। তাই যৌন সঙ্গম বা যৌনমিলনের ব্যর্থতা যদি মনোগত কোনো কারণে হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই মনের সেই দ্বন্দ্ব মিটিয়ে ফেলার জন্য অভিজ্ঞ সাইকিয়াট্রিস্টের পরামর্শ নিতে হবে । ভায়াগ্রা সেবন করেও আপনি কেমন ধরনের যৌনানন্দবোধ করবেন তা অনেকাংশে নির্ভর করে ও আপনার সেক্স পার্টনারের যৌনতা সম্পর্কে মনোভঙ্গি বা দৃষ্টিভঙ্গি, আপনাদের মুড বা মেজাজ-মর্জি, আশপাশের পরিবেশ, মিউজিক বা সঙ্গীত এবং যৌন উদ্দীপক ইরটিক ইস্টিমিউলির ওপর। ওপরে যে ব্যাপারগুলো উল্লেখ করা হলো তার প্রত্যেকটিই কিন্ত ইরেকশন বা লিঙ্গ উত্থানের গুণগত মনোন্নয়ন বা কোয়ালিটিকে অনেকখানী নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। তাই যৌন সঙ্গমের ক্ষেত্রে বা যৌনমিলনের ক্ষেত্রে আমরা মনে করি যৌনতা সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান, সাবলীল স্বচ্ছ, সুন্দর মনোভঙ্গি বা দৃষ্টিভঙ্গি ইত্যাদি না থাকলে ভায়াগ্রা সেবন করলেও যৌন আচরণের তেমন কোনো পার্থক্য পরিলক্ষিত হবে না।

ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে আরেকটি ব্যাপার দেখা গেছে সেটি হলো যৌন অক্ষম বা পুরুষত্বহীনতায় ভুগছে এমন পুরুষটি প্রথমবার হয়তোবা সিলডেনাফিল সাইট্রেট বা ভায়াগ্রা সেবন করল কিন্ত এতেও তার যে লিঙ্গ উত্থান বা ইরেকশন হলো তা খুব দুর্বল ধরনের ছিল। এক্ষেত্রে অনেকে মনে করতে পারে ওষুধটি ভালো নয় এবং তার ক্ষেত্রে অকার্যকর। প্রকৃতপক্ষে এ ধারণাটি সম্পূর্ণ অমূলক সিলডেনাফিল সাইট্রেট সম্পর্কে এবং এর যৌন আচরণের ওপর কার্যকারিতা সম্পর্কে জানার জন্য ও বোঝার জন্য অন্তত চার পাঁচবার এটি সেবন করে দেখা দরকার (পুরুষত্বহীনদের জন্য) প্রথমিক পর্যায়ে এটি সেবনে তেমন উপকার না পাওয়ার একটি মূল কারণ থাকে এন্টিসিপিটরি এ্যাংজাইটি বা ওষুধটি কাজ করবে কি না এটি নিয়ে আগের তীব্র দুশ্চিন্তাবোধ। সেক্ষেত্রে সেক্সুয়াল পারফরমেন্স বা যৌন আচরণ বিঘ্নিত হতেই পারে।

নারীরা কি ভায়াগ্রা সেবন করতে পারে?

নারীরা ভায়াগ্রা সেবন করতে পারে কিনা এটি এখানো প্রতিষ্ঠিত হয়নি। ভায়াগ্রা সেবন করে তারা যৌন ইচ্ছা, যৌন আগ্রহ বা অতিরিক্ত যৌনপুলক বা অর্গাজম লাভ করতে পারে কিনা এ নিয়ে এখনো অনেক বৈজ্ঞানিক স্টাডি পরিচালিত হচ্ছে। যেগুলোর ফলাফল এখনো পাওয়া যায়নি। তবে এটি ঠিক যে, কতক ডাক্তার কিন্তু ঠিকই নারীদের জন্য ভায়াগ্রা প্রেসক্রাইব করা শুরু করেছে। কতক নারী যারা যৌনমিলনের আগে ভায়াগ্রা সেবন করেছে তারা যৌনতায় এক ধরনের উষ্ণতার কথা বলেছে এবং অতিরিক্ত যৌনানন্দও যৌন শিহরণ লাভের অনুভূতি পেয়েছে। এর মূল কারণ হলো পুরুষের যেমন পেলভিক এরিয়া বা শ্রোণী এলাকায় যেমন রক্ত সরবরাহ বাড়িয়ে থাকে ঠিক তেমনি নারীদের শ্রোণী এলাকায় যেহেতু এটি রক্ত সরবরাহ বাড়ায় ফলশ্র“তিতে জেনিটাল বা যৌনাঙ্গে এক ধরনের আনন্দদায়ক সাড়া হতে পারে এবং এতে ইন্টারকোর্সে অন্যরকম যৌন সুখ বা যৌন আরাম পাওয়া যেতে পারে। তবে এটি এখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি এ কথাটি স্মরণ রাখা প্রয়োজন। কতক পুরুষের দেখা যায় নারীর সঙ্গে মিলত হবে এর সঙ্গে সঙ্গে নানা ধরনের যৌন আচরণ বা যৌনক্রীড়া শুরু করে দেয়। অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে যৌন আচরণের এবং যৌন সঙ্গমের মাঝামাঝি সময় টুকুতে পেনিসের ইরেকশন বা লিঙ্গের উত্থান বিলম্বিত হয়। ভায়াগ্রা সেবনে পেনিসের ইরেকশন বিশেষ সময়কালীন বেশ ত্বরান্বিত হয়।

আরো নতুন কিছু জানতে ঘুরে আসুন বিডি সেক্স সল্যুশন

December 2, 2012 Posted by | Uncategorized | , , , , , , , , , , , , , , , | Leave a comment

যৌন মিলনের সময় ছেলেরা সাধারণত যে ভুলগুলো করে থাকে

বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় আমাদের দেশের ছেলেরা সেক্সের সময় মেয়েদের আনন্দ দেওয়ার চেয়ে তাদেরকে লোভনীয় খাদ্যের মত গপাগপ গিলতেই বেশি পছন্দ করে। তাই এদেশের বহু মেয়ের কাছে (সবাই নয়) চরম যৌন সুখ পাওয়া যেন এক বহু আরাধ্য বস্তু। ছেলেদের এই রাক্ষুসে মনোভাবের কারনেই অনেকসময় দেখা যায় যে তারা তাদের Relationship টিকিয়ে রাখতে ব্যর্থ হয়। এমনকি এর ফলে বিয়ের মত অনেক বন্ধনও ধ্বংসের মুখে পড়ে যাচ্ছে, পরকীয়া প্রেমের সূত্রপাত ঘটছে। এর মূল কারনই হল সেক্স ও মেয়েদের যৌন ইচ্ছা-আকাঙ্খা সম্পর্কে ছেলেদের স্বচ্ছ ধারনার অভাব। বিদেশি ভাষায় এসব বিষয়ে অনেক বই পত্র থাকলেও বাংলায় তেমন নেই বললেই চলে। তাই কিছু বিদেশি বইয়ের সাহায্য নিয়ে ও নিজের অভিজ্ঞতা থেকে সেক্সের সময় ছেলেদের যে সকল ভুলের কারনে তাদের সঙ্গিনীর বিরাগভাজন হতে হয় তার কয়েকটি সংক্ষিপ্তাকারে তুলে ধরলাম।

১. প্রথমে চুমু না খাওয়াঃ সেক্সের শুরুতেই সঙ্গিনীকে আদরের সাথে চুমু না খেয়ে তার যৌন কাতর স্থানগুলোতে (স্তন, যোনি, নিতম্ব, নাভী ইত্যাদি) চলে গেলে তার ধারনা হতে পারে যে আপনি তাকে টাকা দিয়ে ভাড়া করে দ্রুত সেই টাকা উসুল করার চেষ্টা করছেন। গভীরভাবে ভালোবাসার সাথে সঙ্গিনীকে চুমু খাওয়া দুজনের জন্যই প্রকৃতপক্ষে এক অসাধরন যৌনানন্দময় সেক্সের সূচনা করে।

২. দাড়ি না কামানোঃ অনেকেই দাড়ি না কামিয়ে সেক্স করেন, এই মনে করে যে আসল কাজ তো আমার হাত আর লিঙ্গের! কিন্ত যখন আপনার সঙ্গিনীকে চুমু খাবেন, তার স্তন চুষবেন, তার সারা দেহে জিহবা বুলাবেন এবং বিশেষ করে যখন তার যোনি চুষবেন তখন আপনার ধারালো খোচা খোচা দাড়ি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আপনার সঙ্গিনীকে আনন্দ নয় বরং অসস্তি ও ব্যথা দেবে। তাই সেক্সের আগে ভালোমত দাড়ি কামিয়ে নেয়া উচিত।

৩. প্রথম থেকেই জোরে জোরে স্তন টিপাঃ বেশীরভাগ সময়ই দেখা যায় ছেলেরা মেয়েটির স্তন হাতের কাছে পাওয়া মাত্রই এমনভাবে টিপা শুরু করে যেন ময়দা মাখাচ্ছে। কিছু Extreme মেয়ে এরকমটা পছন্দ করলেও বেশীরভাগ মেয়েই চূড়ান্ত উত্তেজিত হওয়ার আগে এরকম করাতে বেশ ব্যথা পায়। তাই প্রথমে নিজের উত্তেজনাকে একটু দাবিয়ে রেখে হলেও ধীরে ধীরে আদরের সাথে ওর স্তনে হাত বুলিয়ে বুলিয়ে টিপা শুরু করতে হবে। তবে মেয়েই যদি জোরে টিপতে বলে তবে সেক্ষেত্রে কোন সমস্যা নেই।

৪. স্তনের বোটায় কামড় দেয়াঃ কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া প্রায় কোন মেয়েই সরাসরি তাদের স্তনের বোটায় কামড় খেতে পছন্দ করে না। ছেলেরা মনে করে এখানে কামড় দিলে তাকে বেশি বেশি উত্তেজিত করে তোলা যায়। হ্যা কথাটা আংশিক সত্যি। তবে এর সবচেয়ে ভালো উপায় হল। প্রথমে মুখের ভিতরে যতটুক পারা যায় স্তনটা পুরো বা আংশিক ভরে নিতে হবে তারপর হাল্কা করে দাত বুলানোর মত করে মুখ থেকে স্তনটা বের করতে করতে নিপলে আলতো ভাবে দুই দাঁতের ছোয়া লাগাতে হবে।

৫. আঙ্গুল দিয়ে স্তনের বোটা মোড়ানোঃ অনেক ছেলে এমনভাবে সঙ্গিনীর বোটা আঙ্গুল দিয়ে মোড়ায় যেন তারা রেডিও টিউন করছে। এটা ঠিক নয়। হতে পারে বোটা মেয়েদের স্তনের সবচেয়ে স্পর্শকাতর স্থান, কিন্ত শুধুই বোটায় এরকম করলে সেটা আনন্দদায়ক নয়, বরং কিছুটা যন্ত্রনাদায়ক (Teasing) । তাই একহাতের আঙ্গুলে বোটা নিয়ে খেলার সময় অন্য হাত দিয়ে সম্পুর্ন স্তনের উপরও নজর রাখতে হবে।

৬. সঙ্গিনীর দেহের অন্যান্য অঙ্গের দিকে মনোযোগ না দেয়াঃ সেক্সের সময় ছেলেদের একটা কথা সবসময় মনে রাখতে হবে যে মেয়েদের স্তন, যোনি আর নিতম্ব এই তিনটিই তাদের একমাত্র যৌনকাতর স্থান নয়। ছেলেদের মূল যৌন কাতর অঙ্গ তাদের দেহের মাত্র কয়েকটি স্থানের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও মেয়েদের প্রায় পুরো দেহই স্পর্শকাতর (মেয়েদের দেহের কোন কোন অংশ গুলো বেশি যৌনকাতর তা আপাতত এই সংক্ষিপ্ত রচনায় আর ব্যাখ্যা করছি না।)।তাই তার দেহের এমন একটি স্থানও যেন না থাকে যেখানে ছেলেটির ঠোটের বা হাতের স্পর্শ যায়নি।

৭. ছেলের হাত আটকে যাওয়াঃ সঙ্গিনী যদি আক্রমনাত্নক (Aggressive)সেক্স পছন্দ করে অথবা ছেলে নিজেই চরম উত্তেজিত হয়ে মেয়ের যোনি, স্তন ইত্যাদি স্পর্শ করার জন্য পাগলের মত হাতরাতে থাকে তবে মেয়েটির প্যান্টি বা ব্রা তে তার হাত আটকে যেতে পারে। ফলে বাধ্য হয়ে থেমে সেটা ছাড়ানোর চেষ্টা করতে গিয়ে যে রোমান্টিক যৌনতার একটা আবেশ (Mood) তৈরী হয়েছিল তা নস্ট হয়ে যেতে পারে। তাই বেশি Aggressive সেক্স শুরুর আগেই ব্রা-প্যন্টি খুলে নেওয়া ভালো।

৮. ভগাঙ্কুরে আক্রমনঃ অনেক ছেলেই মেয়ের যোনি চুষতে গিয়ে তার ভগাঙ্কুরে (clitoris) জোরে জোরে আঙ্গুল ঘষে বলতে গেলে আক্রমনই করে বসে। যারা জানেন না তাদের জন্য বলছি ভগাঙ্কুর হলো মেয়েদের সবচেয়ে যৌনকাতর স্থানগুলোর একটি। এর অবস্থান হল যোনির ফুটোর আশেপাশে যে পাতলা চামড়ার মত অংশ (labia) আছে তার উপরের দিকে, মেয়েদের প্রস্রাবের রাস্তার নিচে। মেয়েরা যৌনত্তেজিত হলে এই স্থানটি শক্ত হয়ে একটু ফুলে যায় ফলে তা সহজেই দেখা যায়। এই স্থানটি চরম স্পর্শকাতর হলেও এতে জোরে জোরে আঙ্গুল ঘষা মেয়েদের জন্য পীড়াদায়ক। তাই প্রথম দিকে এতে একটু ধীরে ধীরে আঙ্গুল ঘষতে হবে।

৯. একটু থেমে বিশ্রাম নেওয়াঃ ছেলেরা যেমন চরম উত্তেজনার পথে সামান্য সময়ের জন্য থেমে গেলেও আবার সেই স্থান থেকেই শুরু করতে পারে, মেয়েদের পক্ষে এটা সম্ভব হয়না। তাদের উত্তেজিত হতে যথেষ্ট সময়ের প্রয়োজন। চরম উত্তেজিত হবার পথে হঠাৎ থেমে গেলে তারা আবার আগের অবস্থায় ফিরে যায়, ফলে আবার নতুন করে তাদের উত্তেজিত করে তুলতে হয়। তাই যত কষ্টই হোক মেয়েটির চরম উত্তেজনা না আসা পর্যন্ত তাকে আদর করা চালিয়ে যাওয়ার চেষ্ট করতে হবে।

১০. এলোমেলোভাবে সঙ্গিনীর কাপড়চোপড় খুলতে থাকাঃ অনেক ছেলেই অতিরিক্ত উত্তেজনায় যেনতেনভাবে তার সঙ্গিনীর কাপড় চোপড় খুলতে থাকে ফলে অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় যেমন ছেলেটি মেয়েটির গেঞ্জি খুলতে গেলে ওর হাতে আটকে যায় বা জিন্স খুলতে গেলে প্যান্টির সাথে আটকে যায়। এরকম হলে মেয়েটি একটি অস্বস্তিকর অবস্থায় পড়ে যায়। এমনিতেই নারীসুলভ লাজুকতায়, নিজের স্বামীর সামনেও নগ্ন হতে গিয়ে অনেক স্ত্রীর সামান্য লজ্জা লাগতে পারে, যা তার যৌনসুখের পথে বাধা হয়ে দাড়ায়। এছাড়াও একটি ছেলে তার কাপড় খুলতে গিয়ে তাকে অর্ধনগ্ন করে আটকে গিয়েছে, এরকম বিব্রতকর পরিস্থিতিতে মেয়েরা পড়তে চায় না। তাই ছেলেদের অত্যন্ত যত্নের সাথে মেয়েটির কাপড় খুলে তাকে তার নগ্নতার লজ্জাকে কাটিয়ে উঠার সুজোগ দিতে হবে। তবে দুজনের সম্মতিতে উম্মাদ-মাতাল সেক্সের ব্যপার-স্যপার হলে অন্য কথা!

১১. মেয়ের অন্তর্বাস নিয়ে টানাটানি শুরু করাঃ সেক্সের সময় সঙ্গিনীর ব্রা-প্যান্টির উপর দিয়ে হাত বুলিয়ে দেওয়া এমনকি এর উপর দিয়ে চাটা মেয়েটির জন্য অত্যন্ত সেক্সী আনন্দদায়ক হলেও তার ব্রা-প্যান্টি নিয়ে টানাটানি করাটা নয়। এতে তার সংবেদনশীল স্থানগুলোতে ব্যথা লেগে পুরো সেক্সের মুডটাই নস্ট হয়ে যেতে পারে। তাই এক্ষেত্রে সাবধান!

১২. সঙ্গিনীর যোনির প্রতি অতিরিক্ত আসক্ত থাকাঃ অনেক ছেলে মেয়েদের যোনি চোষাটা ঘৃন্য মনে করলেও বেশির ভাগ ছেলেই একবার মুখ দিয়ে সেখানের স্বাদ অনুভব করার পর থেকে এর পরতি চরমভাবে আসক্ত হয়ে পড়ে। এমনকি যারা যোনি মুখ দেয়ও না তারাও অন্তত হাত দিয়ে হলেও মেয়েদের সবচাইতে গোপন স্থানটিকে বারবার আদর করার লোভ সামলাতে পারেন না। সেটা ঠিক আছে। কিন্ত অনেকেই এর প্রতি এতটাই আসক্ত হয়ে পড়ে যে দেখা যায়, তার সঙ্গিনীর যে যোনি ছাড়াও যৌনসংবেদী প্রায় পুরো একটা দেহই রয়েছে সে কথা ভুলে যায়। তাই সেক্সের শুরুতেই এমনকি বেশিরভাগ সময়ই মুখ দিয়ে না হলে হাত দিয়ে ঘুরেফিরে যোনিটাকেই বেশি উত্তেজিত করার চেষ্টা করে। কিন্ত এর জন্য সঙ্গিনী পুরো সময়টাই অসহ্যবোধ করে কারন ছেলেদের মত শুধু লিঙ্গতে সুখ পেয়েই তারা এত সহজে যৌনত্তেজিত হতে পারে না। মেয়েরা তাদের সারা দেহেই তার সঙ্গীর আদর পেতে চায়।

১৩. রুক্ষভাবে সঙ্গিনীর দেহে ম্যাসাজ করাঃ সেক্সের সময় সঙ্গিনীকে উত্তেজিত করে তোলার জন্য যে শৃঙ্গার (Foreplay) বা যৌন আদর করা হয় তার মধ্যে অন্যতম হল তার সারা দেহে ম্যাসাজ করে দেয়া। বিশেষ করে কর্মজীবী মেয়েদের সঙ্গীরা এই উপায়ে সারাদিন কাজ থেকে ফিরে ক্লান্ত অবসন্ন সঙ্গিনীর নিস্তেজ দেহকে এভাবে সেক্সের জন্য প্রস্তুত করে তুলতে পারেন (এ ব্যাপারে এখন বিস্তারিত কিছু বলছি না কারন, সেক্সুয়াল ম্যাসাজ করা নিয়ে একটা পুরো একটা বইই লিখে ফেলা যায়। তাই এখন নয়)। তবে নিজের উত্তেজনায় অনেক ছেলেই সঙ্গিনী ব্যাথা পাচ্ছে কিনা একথা চিন্তা না করেই জোরে জোরে রুক্ষভাবে ম্যাসাজ করতে থাকে। এরকম করাটা পরিহার করতে হবে।

১৪. মেয়ের আগেই নিজের কাপড় খুলতে শুরু করাঃ মেয়ে কোন কিছু করার আগেই কেউ তার কাপড় চোপড় খোলা শুরু করবেন না। মেয়ে যতক্ষন পর্যন্ত না উত্তেজিত হয়ে আপনার কাপড় খোলায় মনোযোগ না দেয় ততক্ষন পর্যন্ত নিজে কিছু করার দরকার নেই। মেয়ে যদি আপনার প্যান্টের বোতাম খুলতে চেষ্টা করে, শার্ট টেনে ধরে ইত্যাদি কাজগুলোই আপনার কাপড় খোলার জন্য মেয়েটির থেকে সংকেত বলে ধরে নিতে হবে।

১৫. প্রথম থেকেই জোরে জোরে মৈথুন করাঃ লিঙ্গেমেয়ের তপ্ত যোনির স্পর্শ সব ছেলের জন্যই পাগল করে দেওয়া এক স্পর্শ। বেশিরভাগই এ স্পর্শে উম্মাদের মত হয়ে গিয়ে যোনিতে লিং ঢুকার সাথে সাথেই এমনভাবে মৈধুন (থাপানো!!!) করতে থাকে যেন আজ আজই যোনি থেকে বাচ্চা বের করে ফেলবে। কিন্ত এভাবে শুরু করলে বেশ কিছু সমস্যা হয়। প্রথমত, এভাবে জোরে জোরে মৈথুন করলে মেয়েটির যোনি রসে টইটম্বুর হলেও যোনির ভিতরে, বিশেষ করে বেশি টাইট হলে, ছেলেটির লিঙ্গের অবস্থানের সাথে মেয়েটি অভ্যস্ত হয়ে উঠতে পারে না। ফলে তার যৌনসুখ অনেকখানি কমে যায়। এছাড়াও প্রথমে এভাবে জোরে জোরে শুরু করলে কি্ছুক্ষন এভাবে মৈথুন করেই ছেলেটি একটু হাপিয়ে যেতে পারে, তাই স্বভাবতই পরে সে আস্তে আস্তে মৈথুন করতে থাকে। কিন্ত মেয়েটি জোরে মৈথুন করায় যে মজা পেয়ে যায়, পরবর্তীতে এ আস্তে আস্তে করায় তার তৃপ্তি কমে যায়। তার উপর যে সময়টিতে মেয়েটির অর্গাজম (চরম সুখ) সমাগত, সেই সময়েই মেয়েটি চায় আরো বেশি উগ্রভাবে তার সঙ্গীর থাপ খেতে। তাই প্রথমে আস্তে আস্তে শুরু করে তারপর মৈথুনের জোর বাড়াতে হবে।

১৬. শক্ত করে সঙ্গিনীর উপর চড়াও হওয়াঃ আশা করি ছেলেদেরকে মনে করিয়ে দিতে হবে না যে মেয়েদের দেহ তাদের চেয়ে হাল্কা ও নরম? তাই Missionary স্টাইলে মেয়েটির উপরে উঠে সেক্স করার সময় নিজের দুই পায়ের উপর ভালোমত ভর দিয়ে মৈথুন করতে হবে। আপনার শক্ত দেহের জোর চাপ সঙ্গিনীর উপর পড়লে সে সেক্সটা উপভোগ করতে পারবে কিনা তা বলাই বাহুল্য।

১৭. দ্রুত বীর্যপাত করাঃ ছেলেদের সবচেয়ে বড় ভয়। সবার পক্ষে অবশ্য দ্রুত বীর্য পাত নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব নয়। অনেকেরই এতটাই দ্রুত বীর্যপাত হয়ে যায় যে তারা তাদের যৌনসঙ্গিনীকে ঠিকমত আনন্দই দিতে পারেন না, এমনকি নিজেরাও আনন্দ থেকে বঞ্চিত হন। দ্রুত বীর্যপাতের সমস্যা দূর করার নানা পদ্ধতি আছে আপাতত তা উল্লেখ করলাম না। তবে যাদের এ সমস্যা হয় তারা এর জন্য সাময়িকভাবে এক কাজ করতে পারেন। সেক্সের আগে অন্তত একবার হস্তমৈথুন করে নেবেন, তারপর সেক্সের শুরুতে সঙ্গিনীকে আদর (Foreplay) করার সময় তার যোনি চুষা ও তাতে আঙ্গুল ঢুকানো ছাড়া বাকি প্রায় সব কিছুই করবেন। আর ওকে আপনার লিঙ্গ চুষতে দেবেন না। ওকে পর্যাপ্ত উত্তেজিত করে যোনিতে লিঙ্গ ঢুকিয়ে থাপ দেয়া শুরু করবেন। যখনি মনে হবে আপনার বীর্যপাত হতে যাচ্ছে, আপনার লিঙ্গ যোনি থেকে বের করে আনবেন। তারপর নিচু হয়ে ওর যোনি চুষতে চুষতে সেখানে দুই আঙ্গুল ঢুকিয়ে আবার বের করতে থাকবেন। আপনার লিঙ্গ সামান্য শিথিল হয়ে এলে আব্র উঠে ওকে থাপাতে থাকবেন, তারপর বীর্যপাতের সময় হলে আবার বের করে ওর যোনিতে নেমে যাবেন। এভাবে যতক্ষন সম্ভব চালিয়ে যাবেন। দেখবেন আপনার সঙ্গিনীও মজা পাবে আর আপনারও টাইম একটু হলেও বাড়বে।

১৮. বেশি বিলম্বে বীর্যপাতঃ এটা আবার দ্রুত বীর্যপাতের বিপরীত সমস্যা। অনেকেই আছেন যারা একনাগারে অনেক্ষন ধরে সঙ্গিনীর যোনিতে মৈথুন করে যেতে পারেন, যদিও এদের সংখ্যা খুব বেশি নয়। মেয়েরা অবশ্য এরকটাই পছন্দ করে। কিন্ত অনেকসময় দেখা যায় যে ছেলেটির বীর্যপাত হতে এত বেশি দেরী হয় যে মেয়েটি অধৈর্য হয়ে পড়ে। তাই বীর্যপাত হতে দেরী হলে শুধুই ষাঁড়ের মত সঙ্গিনীকে থাপিয়ে যাবেন না। ফাকে ফাকে ওর স্তন চুষুন, চুমু খান এবং বিশেষকরে পজিশন পরিবর্তন করুন।

১৯. সঙ্গিনীকে জিজ্ঞাসা করা তার অর্গাজম হয়েছে কিনাঃ কতিপয় বোকাোা এই কাজটা করে থাকে। বেশিরভাগ মেয়েরই অর্গাজম হলে শীৎকার করে উঠে। আর না করলেও তার দেহের ভঙ্গিমাতেই এটা বুঝে নিতে হবে। তাকে এটা জিজ্ঞাসা করা চূড়ান্ত বোকামী।

২০. ঘেন্নার সাথে যোনি চুষতে যাওয়াঃ আমাদের দেশেঅনেক ছেলেই মেয়েদের যোনি চুষতে চায় না। অনেক সময় স্ত্রী বা গার্লফ্রেন্ডের অনুরোধে বহুকষ্টে যোনিতে মুখ দিলেও তা কোনমতে ঘেন্নার সাথে হাল্কা পাতলা চুষে। এমনটি কখনোই কর যাবে না। এভাবে হাল্কা করে চুষতে গেলে সঙ্গিনী সে স্পর্শ সঠিকভাবে পাওয়ার জন্য আরো উতলা হয়ে উঠে। ফলে সে স্বাদ পাওয়ার জন্য সে অন্যপুরুষের স্মরনাপন্ন হতে পারে। তাই একাজটা মনোযোগ দিয়ে করতে হবে। আপনার ভালোবাসার মানুষের সবকিছুই তো ভালো লাগতে হবে তাইনা? এজন্য ওকে পরিছন্ন থাকতে বললে সে মাইন্ড করবে বলে মনে হয়না। তাছাড়া ও যদি আপনার লিঙ্গ চুষতে অনিচ্ছুক থাকে তাহলে দেখবেন আপনার যোনি চুষার প্রতিদানে ওও একসময় নিজে থেকেই আপনার লিঙ্গ চুষতে চাবে।

২১. সঙ্গিনীর মাথা নিচের দিকে চেপে ধরাঃ সঙ্গিনী যদি Aggressive হয়ে ছেলের দেহে আদর করতে থাকে। যেমন, ছেলের বুকে জিহবা দিয়ে চেটে দিতে থাকে তবে তারা অনেক সময় মেয়েটির মাথা ঠেলে নিচে তার লিঙ্গের কাছে নিয়ে যেতে চায়। এরমকমটা করা যাবে না। কারন মেয়ে যখন Aggressive মুড এ থাকবে তখন সেই চাবে আপনাকে Control করে আনন্দ দিতে।

২২. বীর্যপাতের পূর্বে সঙ্গিনীকে সতর্ক না করাঃ যখন যোনির ভেতরে কনডমবিহীন লিঙ্গ থাকবে, তখন বীর্যপাতের পূর্বে কেন সঙ্গিনীকে সতর্ক করতে হবে তা আশা করি বলে দিতে হবে না। কারন আপনার সঙ্গিনী বার্থকন্ট্রোলে নাও থাকতে পারে। আর ও যখন আপনার লিঙ্গ চুষবে, বিশেষ করে প্রথমবার, তখন অবশ্যই ওকে সাবধান করতে হবে। কারন বীর্যপাতের স্বাদ ও গন্ধ অনেকটা সমুদ্রের নোনা পানির সাথে ডিমের সাদা অংশের মিশ্রনের মত; অনেক মেয়ের তা ভালো নাও লাগতে পারে। তাই এক্ষেত্রে সাবধান।

২৩. সঙ্গিনী লিঙ্গ চুষার সময় নড়াচড়া করাঃ সঙ্গিনী লিঙ্গ চুষার সময় নড়াচড়া করলে এটা তার জন্য যথেষ্ট বিরক্তির কারন হয়ে দাঁড়ায়। ওই যা করার করবে, আপনি নিজে থেকে আপনার লিঙ্গ ওর মুখে ঠেলে দিতে যাবেন না। ওর মাথা চেপেও ধরা যাবে না। মেয়েকে লিঙ্গ চুষতে দেওয়ার সময় সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে শুয়ে থাকা, বা বিছানার কিনারায় বসে থাকা, দাঁড়ানো নয়।

২৪. Porn video থেকে কিছু শেখার চেষ্টা করাঃ মনে রাখবেন পর্ন ভিডিওতে যা দেখান হয় তার সবই সত্য নয়। বেশিরভাগ পর্ন ভিডিওতে যেসব মেয়েরা পারফর্ম করে তারা সবাই সোজা বাংলায় াগি টাইপের। তাই তারা তাদের মুখের উপর ছেলেদের বীর্য ফালানো, বীর্য খেতে, পিছনদিয়ে (নিতম্বের ফুটো) ছেলেদের লিঙ্গ ঢোকানো ইত্যাদি পছন্দ করা দেখে কেউ বিভ্রান্ত হতে যাবেন না। বাস্তবের চিত্র অনেকাংশেই ভিন্ন। এক্ষেত্রে আপনার সঙ্গিনীর সাথে খোলামেলা হলেই তার পছন্দ অপছন্দ পরিস্কার হয়ে যাবে।

২৫. অনেক্ষন ধরে মেয়েকে উপরে রেখে মৈথুন করতে দেয়াঃ স্বভাবতই মেয়েরা ছেলেদের তুলনায় দূর্বল তাই তাকে অনেক্ষন ধরে উপরে থেকে আপনাকে থাপ দিতে দেওয়া উচিত নয়। এতে সে ক্লান্ত হয়ে পড়বে। তাছাড়াও ও যখন আপনার উপরে থাকবে তখন আপনিও নিস্তেজ হয়ে পড়ে থাকবেন না যেন…ওর স্তন গুলো টিপে দিন, আদর করুন, মাঝেমাঝে ওর মুখখানি টেনে এনে চুমু খান যেন ও একঘেয়ে হয়ে না পড়ে।

২৬. সঙ্গিনীর অনিচ্ছায় পিছন দিয়ে ঢুকানোঃ এই ভুলটুকু কোনমতেই করবেন না। ছেলেদের পিছনের ফুটোয় কিছু ঢুকালে তার সাহায্যে তার প্রস্টেট গ্রন্থি নামক এক অঙ্গে আনন্দ দেয়া যায়, একে ছেলেদের একপ্রকার অর্গাজম বলে (বিস্তারিত পরে)। কিন্তু মেয়েদের প্রস্টেট গ্রন্থিই নেই। তাই তাদের জন্য পিছন দিয়ে লিঙ্গ ঢুকানো খুব সুখকর অভিজ্ঞতা নয়। তাই শুধুমাত্র সঙ্গিনী চাইলেই এটা করতে হবে।

২৭. ছবি তোলাঃ আহা! এতক্ষনে আসল কথায় এলাম। বিভিন্ন সাইটে বাংলাদেশের যেসব পর্ন দেখা যায় তার ৯০% হল গোপন ক্যামেরায় তোলা। তবে আমি যারা গোপন ক্যামেরায় এভাবে ছবি তুলে তাদের মানা করতে যাবো না, কারন জানি কোন লাভ নাই, তারা এমনটি করবেই। তবে অনেক ছেলে আছে যারা সঙ্গিনীকে দেখিয়েই ছবি তুলে বা ভিডিও করে। এরকম অবস্থায় আপনার সঙ্গিনী যদি নেহায়েত একটা াগি না হয় তবে তাকে ছবি তুলতে দেওয়ার অনুরোধ করতে যাবেন না। কারন “তোমার একটা ছবি তুলি?” এই কথা ওকে বললে তার কানে এই কথাটাও বাজবে, “……আমার বন্ধুদের দেখানোর জন্য বা সাইটে পোস্ট করার জন্য”

আরো নতুন কিছু জানতে ঘুরে আসুন বিডি সেক্স সল্যুশন

December 2, 2012 Posted by | Uncategorized | , , , , , , , , , , , , , | Leave a comment